কন্ট্যাক্ট লেন্স ব্যবহারে সঠিক নিয়ম ও সতর্কতা
দৃষ্টিশক্তির সমস্যায় এখন অনেকেই চশমার পরিবর্তে কন্ট্যাক্ট লেন্স ব্যবহার করেন। এটি শুধু সৌন্দর্য বাড়ায় না, বরং আরামদায়কও বটে। তবে সঠিক নিয়ম না মানলে চোখে জটিলতা তৈরি হতে পারে। তাই কন্ট্যাক্ট লেন্স ব্যবহারে কিছু বিষয় অবশ্যই মাথায় রাখা জরুরি।
কন্ট্যাক্ট লেন্স কীভাবে তৈরি হয়
কন্ট্যাক্ট লেন্স সাধারণত পলিমিথাইল মেথা ক্রাইলেট বা সিলিকন হাইড্রোজেল দিয়ে তৈরি হয়। আকারে এটি কর্নিয়ার চেয়ে সামান্য বড় এবং এর বক্রতা এমনভাবে তৈরি করা হয় যাতে চোখের সাথে পুরোপুরি মানিয়ে যায়। বাইরে থেকে দেখলে লেন্স আছে তা বোঝা যায় না, এবং সঠিকভাবে ব্যবহার করলে কোনো অস্বস্তি হয় না।
লেন্সের ধরন
সফট লেন্স – নরম ও আরামদায়ক, তবে সহজেই জীবাণু সংক্রমিত হতে পারে।
রিজিড গ্যাস পারমিয়েবল লেন্স – দীর্ঘস্থায়ী, কর্নিয়ার সমস্যায় কার্যকর, তবে মানিয়ে নিতে সময় লাগে।
ব্যবহারের সময় অনুযায়ী:
ডেইলি ওয়্যার – প্রতিদিন খুলে ফেলতে হয়।
এক্সটেন্ডেড ওয়্যার – টানা ৭–৩০ দিন ব্যবহার করা যায়, তবে সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি।
সঠিক ব্যবহারের নিয়ম
লেন্স পরার আগে হাত ভালোভাবে সাবান দিয়ে ধুয়ে নিন।
লেন্সের সঠিক দিক ঠিক করুন।
একটি হাত দিয়ে চোখের পাতা মেলে ধরুন, অন্য হাতে লেন্সটি আস্তে করে চোখে বসান।
লেন্স খুলতে কালো অংশ থেকে সাদা অংশে সরিয়ে আঙুলে চেপে বের করুন।
পানি দিয়ে নয়, নির্দিষ্ট সলিউশন দিয়ে পরিষ্কার করুন।
ব্যবহার শেষে লেন্স সবসময় পরিষ্কার সলিউশনে ডুবিয়ে রাখুন।
কখনোই লেন্স পরে ঘুমাবেন না।
মেকআপের আগে লেন্স পরে নিন।
সম্ভাব্য জটিলতা
অ্যালার্জি বা কর্নিয়ায় ক্ষত
চোখ লাল হওয়া, ব্যথা, পানি ঝরা
সংক্রমণ (বিশেষ করে মেয়াদোত্তীর্ণ লেন্স/সলিউশন ব্যবহার করলে)
চোখ শুষ্ক হয়ে যাওয়া (ড্রাই আই)
সতর্কতা
মেয়াদোত্তীর্ণ লেন্স ও সলিউশন ব্যবহার করবেন না।
লেন্স ফেটে গেলে বা দানা পড়লে তা ফেলে দিন।
চোখে কোনো সমস্যা থাকলে লেন্স পরা এড়িয়ে চলুন।
বিশেষজ্ঞ পরামর্শ:
চোখে অস্বাভাবিক লালভাব, ব্যথা বা ঝাপসা দেখলে দ্রুত লেন্স খুলে ফেলুন এবং চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।
কন্ট্যাক্ট লেন্স কীভাবে তৈরি হয়
কন্ট্যাক্ট লেন্স সাধারণত পলিমিথাইল মেথা ক্রাইলেট বা সিলিকন হাইড্রোজেল দিয়ে তৈরি হয়। আকারে এটি কর্নিয়ার চেয়ে সামান্য বড় এবং এর বক্রতা এমনভাবে তৈরি করা হয় যাতে চোখের সাথে পুরোপুরি মানিয়ে যায়। বাইরে থেকে দেখলে লেন্স আছে তা বোঝা যায় না, এবং সঠিকভাবে ব্যবহার করলে কোনো অস্বস্তি হয় না।
লেন্সের ধরন
সফট লেন্স – নরম ও আরামদায়ক, তবে সহজেই জীবাণু সংক্রমিত হতে পারে।
রিজিড গ্যাস পারমিয়েবল লেন্স – দীর্ঘস্থায়ী, কর্নিয়ার সমস্যায় কার্যকর, তবে মানিয়ে নিতে সময় লাগে।
ব্যবহারের সময় অনুযায়ী:
ডেইলি ওয়্যার – প্রতিদিন খুলে ফেলতে হয়।
এক্সটেন্ডেড ওয়্যার – টানা ৭–৩০ দিন ব্যবহার করা যায়, তবে সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি।
সঠিক ব্যবহারের নিয়ম
লেন্স পরার আগে হাত ভালোভাবে সাবান দিয়ে ধুয়ে নিন।
লেন্সের সঠিক দিক ঠিক করুন।
একটি হাত দিয়ে চোখের পাতা মেলে ধরুন, অন্য হাতে লেন্সটি আস্তে করে চোখে বসান।
লেন্স খুলতে কালো অংশ থেকে সাদা অংশে সরিয়ে আঙুলে চেপে বের করুন।
পানি দিয়ে নয়, নির্দিষ্ট সলিউশন দিয়ে পরিষ্কার করুন।
ব্যবহার শেষে লেন্স সবসময় পরিষ্কার সলিউশনে ডুবিয়ে রাখুন।
কখনোই লেন্স পরে ঘুমাবেন না।
মেকআপের আগে লেন্স পরে নিন।
সম্ভাব্য জটিলতা
অ্যালার্জি বা কর্নিয়ায় ক্ষত
চোখ লাল হওয়া, ব্যথা, পানি ঝরা
সংক্রমণ (বিশেষ করে মেয়াদোত্তীর্ণ লেন্স/সলিউশন ব্যবহার করলে)
চোখ শুষ্ক হয়ে যাওয়া (ড্রাই আই)
সতর্কতা
মেয়াদোত্তীর্ণ লেন্স ও সলিউশন ব্যবহার করবেন না।
লেন্স ফেটে গেলে বা দানা পড়লে তা ফেলে দিন।
চোখে কোনো সমস্যা থাকলে লেন্স পরা এড়িয়ে চলুন।
বিশেষজ্ঞ পরামর্শ:
চোখে অস্বাভাবিক লালভাব, ব্যথা বা ঝাপসা দেখলে দ্রুত লেন্স খুলে ফেলুন এবং চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।